চিট প্রিয় বন্ধুরা, সবার মঙ্গল কামনা করে জীবনের প্রথম লেখা লিখতে বসলাম৷ জানিনা আপনাদের ভাল লাগবে কিনা? আগে মনে হয় আমার পরিচয়টা দেয়া জরুরী৷ আমার নাম আকাশ, বাড়ি গাইবান্ধা, সরকারী একটা প্রকল্পে চাকরী করি, কুড়িগ্রাম জেলার ভূরুঙ্গামারি উপজেলায়, বিবাহিত এবং এক ছেলের বাবা৷ বিবাহিত জীবনে সুখী একজন মানুষ৷ বন্ধুরা কি বিরক্ত হচ্ছেন?
যাহোক আসল ঘটনায় আসি, অফিসের মাসিক আলোচনা সভায় উপস্থিত হওয়ার জন্য মাসে অন্তত একবার আমাকে বগুড়ায় যেতে হয়। বছর দুই আগে কোন এক সভায় উপিস্থত হওয়ার জন্য বগুড়া আরডিএ ক্যাম্পাস এর উদ্দেশ্যে রওয়ানা হই৷ আলেলাচনা সভা শেষে ফেরার পথে বগুড়া রেলগেট চারমাথায় রাজশাহী থেকে আসা একটি বিআরটিসি বাসে উঠলাম৷ বাসে ঢুকেই চোখ পড়ল একটি কলো টিপের উপর৷ গোলগাল সুন্দর একটি মুখ, কালো টিপটি যেন তার মুখটাকে একটা আলাদা রুপে রুপান্নিত করেছে। তারপর চোখ পড়লো তার বুকে, দেখেতই চেখ ছানাবড়া হয়ে গেল, মনেহচ্ছে ওগুলোকে জামাটা খুব কষ্ট করে ধরে আছে। সুযাগ পেলেই ঐদুটো জামা ছিরে বের হবে। মেয়েটা আবশ্য জানার দিকে চেয়ে কি যেন খাচ্ছিল ফলে তার ওড়নাটা একটা দুদু ঢেকে অন্যটা বের করা ছিল বিধায় ভাগ্যক্রমে আমার দেখা হয়ে ছিল ঐ বিশাল দুদু এবং তার পাশে বসা একজন সুঠাম দেহের অধিকারী পুরুষ। পাসকাটিয়ে যাওয়ার সময় আর চোখে আর একবার মেয়েটার বুক ও মুখ দেখলাম। মেয়েটা একবার আমার দিকে তাকিয়ে আবার জানালর দিকে মুখ ঘুরিয়ে খেতে শুরু কল।
আমার বসার জায়গা হলো মেয়টার অপর পাশে মানে দুই সারির ছিট আমি বাম পাসে আর মেয়েটা আমার ডান পাশে অপর সারির ছিটে বসা। কিছুক্ষণ পর পর শুধু মেয়েটার দিকে তাকাচ্ছি আর ভাবছি, মালটাকে যিদ একবার কাছে পাওয়া যেত তাহলে বেশ মজা হতো। এই মাল যার ঘরে আছে সেতো সোনায় সোহাগা তার আর কিছু দরকার নেই। এই সব এলোমেলো চিন্তা ভাবনা করতে করতে গাড়ি এসে পৌছল গোবিন্দগঞ্জ -এ আর ঠিক সেই মুহুর্তে মেয়েটার পাশে বসা সুঠাম দেহের অধিকারী তার ছিট ছেড়ে উঠল এবং নামার জন্য সামনের দিকে এগিয়ে গেল। মেয়েটা তার ছিটে একা বসে আছে, আর আমি ভাবছি কি ভাবে মেয়েটার সাথে কথা বলা যায়। মেয়েটার কাছে গিয়ে বসবো, যদি লোকটা চলে আসে তখন কি হবে। নানা রকম চিন্তার মধ্যে গাড়িটা চলতে শুরু করল আর আমি কাল বিলম্ব না করে মেয়েটার পাশে গিয়ে বসলাম।
মেয়েটা একবার আমার দিকে ঘুরে তাকালো, তার চোখে আমার চোখ পড়ল বেশ বড় বড় আর গোল গোল চোখ, খুব সুন্দর। মেয়েটা আবার জানালার দিকে দেখতে শুরু করল। আমি ভাবলাম যত তারাতারি সম্ভব আমাকে আমার কাজ গুছিয়ে নিতে হবে, দেরি করা যাবে না হাতে খুব অন্প সময় আছে।
আমি আমার শরীর সামন্য ঘুড়িয়ে মেয়েটার দিক হয়ে বল্লাম Excuse Me
মেয়েটা আমার দিকে তাকাতেই আমি আমার ডান হাতটা মেয়েটার দিকে বাড়িয়ে দিলাম (আমর হাতে আমার মোবাইলটা ছিল) এবং বল্লাম এটা নিন। মেয়েটা হতভম্ব হেয়ে একবার আমার মুখের দিকে, একবার মোবাইলটার দিকে দেখছে। তারপর স্থির হয়ে আমার চোখে, চোখ রেখে বল্ল, কেন?
আমি বল্লাম দেখুন আপনি আমাকে চেনেনা আর আমিও আপনাকে চিনিনা। যদি আমাকে আপনি ভাল মানুষ মনে করেন বা যদি আমাকে দেখে আপনার ভদ্র মানুষ বলে মনে হয়। তাহলে আমার মোবাইলটা নিন এবং আপনার নাম্বারটা লিখে ডায়াল করুন। মেয়েটা আবার একবার আমার মুখের দিকে, একবার মোবাইলটার দিকে দেখছে।
কি যেন একটু ভাবল মেয়েটা তারপর আমার হাত থেকে আমার মোবাইলটা নিয়ে নাম্বার টিপে ডায়াল করল কিছুক্ষণ পর মেয়েটার মোবাইলটা বেজে উঠল এবং মেয়েটা আমার মোবাইলটা আমার হাতে দিল। আমি কলটা কেটে দিলাম এবং নাম্বারটা সেভ করার জন্য ডায়াল কেল গেলাম নম্বরটা বের কের অপশনে গিয়েছি মাত্র ঠিক সেই মুহুর্তে মেয়েটা বল্ল আমার নাম্বার নিয়ে আপনি কি করবেন?
মেয়েটার দিকে তাকালাম, দেখলাম তার চোখে প্রশ্ন, আমি সামন্য হেসে বল্লাম আমার নাম আকাশ, যদি কিছু মনেনা করেন আপনার নামটা কি জানতে পারি। যদি না বলতে চান তাহলেও সমস্যা নেই। সেক্ষেত্রে আপনার নাম্বার টা "টিপওয়ালী" নামে আমাকে সেভ করতে হবে। মেয়েটা তার চোখে অনেক কৌতুহল নিয়ে বল্ল মানে?
আমি বল্লাম আপনি জানেন কিনা জানিনা আপনার কপালের ঐ টিপটা আপনার সৌন্দর্য্য অনেক গুন বাড়িয়ে দিয়েছে। আপনার মোবাইল নাম্বারটা নেয়ার মূল কারন আপনার ঐ কালো টিপ। তাই আপনি আপনার নাম না বল্লেও আমি আপনার নাম দিয়ে দিয়েছি "টিপওয়ালী"। মেয়েটা তার কপালে আলতো ভাবে হাত বুলিয়ে হাসলো, আমি বল্লাম সুন্দর, মেয়েটা বল্লো কি, আমি বল্লাম আপনাম হাসি। মেয়েটা আবারো হাসলো এবং বল্লো 'কলি', "সায়মা কলি"। আমি বল্লাম কে? মেয়েটা বল্লো আমার নাম সায়মা কলি। আমি বল্লাম সুন্দর নামটা, তা এখনো কি কলি হয়েই আছেন?
কলি একটু হাসলো তারপর বল্লো কৈ বল্লেন না তো কেন আমার নাম্বার টা কেন নিলেন। আমি বল্লাম বলব অবশ্যই বলব তবে সামনা সামনি নয় ফোনে। এখন আর কথা বলতে পারছিনা আমার গন্তব্য স্থান চলে এসেছে আমাকে নামতে হবে বলে আমার জায়গা থেকে উঠলাম এবং কলিকে বল্লাম, ভাল থাকবেন পরে কথা হবে। Have a good day.
To be continue........(চলবে)
ReplyDeleteচোদন কাহিনি
আমার মামি রসের হাঁড়ি
খালাকে চুদে শান্ত করার গল্প
বৌদির রসালো মধু
কাজের মেয়ে চোদার গল্প