আমি আগেই বলেছিলাম টিপওয়ালী-১ আমার প্রথম লেখা। অনেকে অনেক রকম কমেন্ট কেরেছেন যার কোনটাই আমাকে উৎসাহিত করেনি। তার পরেও লিখছি কেননা পুরো গল্পটা শেষ করা আমার কর্তব্য তাই। যারা পড়েন নাই তাদের জন্য নিচের লিঙ্ক এ ক্লিক করুন
http://www.banglaychoti.com/site/blog/myblog-admin/2011-04-13-12-47-07.html
বাস থেকে নামর পর কলিকে ফোন করে বল্লাম আপনার টিপ আমাকে মুগ্ধ করেছে, আপনার টিপের প্রেমে পড়ে গেছি আমি। কলি বলেছিল টিপ আবার কারো প্রেমে পরার বস্তু হয় জানতামনা। যাহোক বাস থেকে নামি তারপর আপনার সাথে কথা বলবো।
সেই থেকে ফোনে কথা শুরু হয়, আমি আমার সমন্ধে বলি ও ওর কথা বলে একটা ভাল বন্ধুত্ব তৈরী হয় দুজনের মধ্যে। কলি একটা ছেলেকে ভালবাসতো, ওদের অনেক দিনের সম্পর্ক ছিল পরে কি কারনে বিচ্ছেদ হেয় গেছে তা আর বলেনি আমি শুনতে চাইনি। একদিন জিজ্ঞাসা করলাম ওর ভালবাসার মানুষের সাথে ওর কোন শারীরীক সম্পর্ক ছিল কি না? উত্তরে কলি বলেছিল না শুধু চুমু খাওয়া আর জরিয়ে ধরা পর্যন্ত সীমাবদ্ধ ছিল।
কলির সাথে যখন আমার পরিচয় হয় ও তখন অনার্স সেকেন্ড ইয়ারে পড়ে রংপুর কারমাইকেল কলেজে, ম্যাচে থাকে। মাস দুয়েক পরে কলির সাথে দেখা করার জন্য গেলাম। আমার এক বন্ধু দেখা করার যাবতীয় ব্যবস্থা করল ওদের নিজের ম্যাচের একটা রুমে। প্রথম দিন যা আমি দেখিনি আজকে তা দেখলাম "পাছা" মাইরি তানপুরার খোলের মত বিশাল পাছা, যখন হাটে মনে হয় ঢেউ খেলা করে। আমরা ম্যাচে ঘন্টা খানেকের মত ছিলাম বন্ধু বান্ধব সবাই ছিল। আমি কিন্তু ওকে স্পর্শও করিনি। তারপর ম্যাচ থেকে বের হয়ে দুপুরের খাবার খেয়ে চিরিয়াখানায় গেলাম ওখানে ঘন্টা খানেক থেকে আমি ওকে ওর ম্যাচে নামিয়ে দিয়ে চলে এলাম।
রাতে ফোনে কথা হলো ওকে বল্লাম তোমাকে যতই দেখছি ততই তোমার প্রতি আকর্ষন বোধ করছি। ও বল্লো কেন? আমি বল্লাম বলা যাবে না, ও আরো চেপে ধরল বলতেই হবে নইলে সে আর কোনদিন আমার সাথে কথা বলবেনা। আমি বল্লাম সত্যি কথা শোনার পর যদি তোমার রাগ হয়। তখন সে বল্লো রাগ করবেনা।
তারপর আমি ওকে বল্লাম ছেলেরা মেয়েদের কি পছন্দ করে তুমি কি জানো?
কলি বল্লো জানি, আমি বল্লাম কি বল দেখি?
কলি বল্লো গায়ের রং, চোখ, ঠোট আর চুল।
আমি বল্লাম এগুলোতো মুখের কথা, মনের কথা কি জানো? কলি বল্লো মুখে এক কথা মনে এক কথা হয় নাকি।
আমি বল্লাম জী, হয়। ছেলেরা মেয়েদের যা পছন্দ করে তা হলো ১. বুক ২.পাছা ৩. মুখ।
কলি বল্লো বাজে কথা, আমি বল্লাম না মোটেই বাজে কথা নয় এটাই সত্যি কথা, আর ঐ তিনটার সব কিছুই তোমার মধ্যে বিদ্যমান এবং অসম্ভব রকমের সুন্দর। তোমাকে দেখে যে কোন ছেলের মাথা নষ্ট হয়ে যাবে। এবং মনে মনে অবশ্যই তোমাকে একবার পাবার জন্য মনে মনেই বলবে যদি একবার পেতাম..............।
কলি বল্লো তোমারো কি ঐ বাসনা মনে জাগে?
আমি বল্লাম তোমার কি ধারনা আমি পুরুষ মানুষ নই। আমিতো আগেই বলেছি যেকোন পুরুষের আর আমি তো একটা পুরুষ মানুষ। কলি হেসে বল্লো দাড়াও ভাবিকে ফোন করে বলে দিচ্ছি এখুনি। আমি বল্লাম দাও।
এভাবেই চলছিল আমাদের কথা বার্তা। আমরা ধীরে ধীরে ফ্রি হতে লাগলাম। একদিন কলির মন খুব খারাপ, ম্যাচের কার সাথে যেন ঝগড়া হয়েছে। রাতে আমাকে ফোন করে বল্লো আমার মনটা খুব খারাপ একটু ভাল করে দেবে। আমি দুটো কবিতা শোনালাম, গান শোনালাম তাতেও ওর মন ভাল হচ্ছে কি করি। ওকে বল্লাম তুমি কি একা আছ রুমে, ও বল্লো হ্যা। বল্লাম রুমের দরজা কি লাগানো ও বল্লো ন, কেন?
আমি বল্লাম দরজাটা লাগিয়ে দিয়ে এসো, ও বল্লো কেন? আমি বল্লাম লাগাও না আগে পরে বলছি। ও দরজা লাগিয়ে দিয়ে এসে বল্লো বল কি বলবে। আমি বল্লাম তোমার চোখ বন্ধ কর আর আমাকে দেখার চেষ্টা কর। ও বল্লো তোমাকে দেখতে পাচ্ছি, আমি বল্লাম আমাকে কি তোমার ভাল লাগে? ও বল্লো লাগে। আমি বল্লাম আমি যদি এখন তোমাকে চুমু দিতে চাই, তোমাকে জরিয়ে ধরতে চাই, তোমাকে আদর করতে চাই, তুমি । কি না বলবে? ও বল্লো না তোমার যা মন চায় তুমি করতো পারো আমি তোমার কাছো নিজেকে শপে দিলাম।
আমি ওকে বল্লাম অনুভব কর আমি তোমার ঠোটে চুমু দিচ্ছি, (মোবাইলটাতে বেশ কেয়কটা চুমু দিলাম)। আবার বল্লাম আমি তোমার কানে চুমু দিচ্ছি, (মোবাইলটাতে বেশ কেয়কটা চুমু দিলাম)। ওর মুখ থেকে আহ.... আহ... শব্দ বের হলো। তারপর আমি ওকে বল্লাম তোমার কানে চুমু দিচ্ছি ও আবার ও আহ... আহ.. শব্দ বের হলো। তারপর ওকে বল্লাম কলি দুদু খাব আমাকে দুদু বের করে দাও। ও বল্লো দাড়াও সোনা জামাটা খুলি (জামা খোলার আওয়াজ পেলাম)। মিনিট খানেক পর বল্লো নাও সোনা দুদু খাও। আমি বল্লাম কোন দুদুটা খাব আগো জান। ও বল্লো তোমার যেটা মন চায়। আমি বল্লাম না তুমি বল কোন দুদুটা বেশী শিরশির করছে। তারপর ও বল্লো ডান দুদুটা খাও। আমি ডান দুদুটা খেতে শুরু করলাম (মোবাইলে)।
কলি শুধু উহ.. আহ.. জোড়ে আরো জোড়ে, কামর দাও, নিপিলটা কামড়ে ছিড়ে ফেল উহ... কি... মজা... লাগছে। আমি বল্লাম সোনাপাখি এখন বাম দুদুটা দাও, ও বল্লো নাও আমি আবার আগের মত বাম দুদু খেতে লাগলাম ও আবার আগের মত খিস্তি দিলো। তারপর আমি বল্লাম। এই আমি এখন তোমার মাংগের মাস্তুল টা চুসবো, পাজামাটা খোল। ও বল্লো দাড়াও, তারপর পাজামা খূলতে গিয়ে আমাকে বল্লো এই জানো পাজামার নিচটা পুড়া ভিজে গেছে। আমি বল্লাম আরো রস বের করবো শুধু দেখো কি করি।
পাজামা খুলে আমাকে বল্লো আকাশ নাও পাজামা খুলে পা দুটো ফাক করে দিয়েছি, আমি ওকে বল্লাম তোমার হাতের একটা অাঙ্গুল দিয়ে মাংগের মাস্তুল টাতে হালকা নাড়া দাও। ও হালকা নাড়া দিল আর আহ.. আহ.. উহ.. কের উঠলো। তারপর আমি ওকে বল্লাম সোনাপাখি আমি যত তারাতারি তোমাকে চুমু দেব তুমি ঠিক তত তারাতারি তোমার হাতের অাঙ্গুল দিয়ে আংলি করবে। তার পর আমি শুরু করলাম চুমু দেয়া (মোবাইলে) আর ও শুধু আহ উহ মরে গেলাম আহ কি মজা উহ কি সুখ সোনা আরো জোরে কর, মেরে ফেল আমাকে, আহ মাগো আকাশ কি করছ আমাকে আহ আর পারছিনা ও মা গো............... To be continue........(চলবে)
ReplyDeleteচোদন কাহিনি
আমার মামি রসের হাঁড়ি
খালাকে চুদে শান্ত করার গল্প
বৌদির রসালো মধু
কাজের মেয়ে চোদার গল্প